Homeপাঁচফোড়নKaushiki Amavasya 2023: কৌশিকী অমাবস্যায় এই কাজগুলি ভুলেও করবেন না

Kaushiki Amavasya 2023: কৌশিকী অমাবস্যায় এই কাজগুলি ভুলেও করবেন না

- Advertisement -

হিন্দুরা আসলে সনাতন ধর্মমতে বিশ্বাসী। আর এই সনাতন ধর্ম মতে কৌশিকী অমবস্যার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। শাস্ত্রমতে তো বটেই, ঐতিহাসিক তথ্যের দিক দিয়েও এই অমাবস্যার যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। তাছাড়া, তন্ত্রমতে এই অমাবস্যার গুরুত্ব অপরিসীম। আসলে, হিন্দু ধর্মে বিভিন্ন তিথিতে মা কালীর (Goddess Kali) বিভিন্ন রূপের পুজো করা হয়। দেবীর আরাধনা সর্বজনবিদিত। ভাদ্র মাসের শুরুতেই যে অমাবস্যা, সেটাই কৌশিকী অমাবস্যা (Kaushiki Amavasya) নামে পরিচিত। এই পুজোর সঙ্গে জড়িত আছে নানা পৌরাণিক কাহিনি। কৌশিকী অমাবস্যার পবিত্র লগ্নে তারাপীঠ মন্দিরে বিশেষ উপাচারে পুজো করা হয় তারা মায়ের (Maa Tara)।

এবারের কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠ

গত মাসের ১৭ অগাস্ট রেল এর তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয় রামপুরহাট ও চাতরা তৃতীয় লাইন এর কাজ এর জন্য ৩১ অগাস্ট অব্দি ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে পরবর্তীতে রেল সিদ্ধান্ত নেয় ৷ এই কয়েক দিনের মধ্যে কাজ সম্পূর্ণ করা অসম্ভব সেজন্য সেই সময়সীমা বাড়িয়ে ৭ সেপ্টেম্বর করা হয়। তবে ৭ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে কি কাজ সম্পূর্ণ হবে সেই নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিল একদিকে যখন দূর দূরান্ত থেকে আগত পর্যটকরা ঠিক অন্যদিকে চিন্তায় ছিল তারাপীঠ মন্দির কমিটি থেকে শুরু করে ছোট বড় ব্যবসায়ী ও হোটেল মালিকেরা। প্রসঙ্গত ২০২২ সালে ২২ অগাস্ট শুক্রবার দুপুর ১২.২৩-এ শুরু হয় তারাপীঠ এর কৌশিকী অমাবস্যা ৷ তবে গত বছর আকাশ ছোঁয়া হোটেল ভাড়া থাকার ফলেই অন্যান্য বছর যেখানে দর্শনার্থীদের সংখ্যা হয় চার থেকে পাঁচ লক্ষ সেখানে গত বছর দর্শনার্থীদের সংখ্যা হয় কয়েক হাজার। 

তবে গত বছরের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য এই বছর প্রশাসনের তরফ থেকে হোটেল মালিকদের কড়া নির্দেশ দেওয়া হয় যাতে সমতুল্য রাখা হয় হোটেল ভাড়া।  এই বছর এই ট্রেন বন্ধ হয়ে দাঁড়িয়েছিল সকলের কাছে দুশ্চিন্তার কারণ , মূলত ভিড় এবং যানজট সামাল দিতে তারাপীঠ মন্দির এর ৩ কিলোমিটার আগে থেকেই সমস্ত গাড়ি যাতায়াত বন্ধ করে দেওয়া হয় সেই জন্য লক্ষ লক্ষ দর্শনার্থীরা ট্রেন এ করেই পৌঁছে যান রামপুরহাট স্টেশন ৷ সেখান থেকে স্বল্পমূল্যে অটো ভাড়া করে চাকপাড়া হয়ে পৌঁছে যান আটলা মোড়ে সেখান থেকে পায়ে হেঁটে পাঁচ মিনিটের দূরত্ব তারাপীঠ মন্দিরের। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ট্রেন বন্ধ থাকলে গত বছরের মতো মুখ থুবড়ে পড়তো তারাপীঠ এর অমাবস্যা। স্বভাবতই ভক্ত সমাগম নিয়ে দুশ্চিন্তা গ্রাস করে মন্দির কমিটি থেকে শুরু করে অন্যান্য ব্যবসায়ীদের ৷ তবে রেলের তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি  জারি করা হয়েছে ৷ নির্ধারিত সময় অর্থাৎ ৭ সেপ্টেম্বর থেকেই রামপুরহাট ও তারাপীঠ গামী সমস্ত ট্রেন চলবে।ফলে আর দুশ্চিন্তার কোন কারণ থাকল না।

কৌশিকী অমাবস্যা ২০২৩-র দিনক্ষণ

দেবী তারার অপর নাম কৌশিকী। শুম্ভ নিশুম্ভের অত্যাচার থেকে অব্যাহতি পেতে দেবতারা দেবভূমি হিমালয়ে পর্বতীর জন্য তপস্যা শুরু করেন। শুম্ভ নিশুম্ভকে বধ করতে দেবীর নিজ দেহকোষ থেকে এক দেবী আবির্ভূত হয়েছিলেন। যার নাম কৌশিকী। ১২৭৪ বঙ্গাব্দে কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠ মহাশ্মশানে শ্বেতশিমূল বৃক্ষের তলায় সাধক বামাক্ষ্যাপা সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। তাই এই বিশেষ তিথিতে মায়ের পুজো দিয়ে পূণ্য অর্জনের জন্য কয়েক লক্ষাধিক ভক্তবৃন্দের সমাগম ঘটে তারাপীঠে।
এই অমাবস্যার আরেক নাম ‘তারা রাত্রি’৷ তন্ত্র সাধনার জন্য আজকের এই অমাবস্যা খুবই গুরুত্বপুর্ণ বলে মনে করা হয়৷ তবে শুধু হিন্দু শাস্ত্রে নয়, বৌদ্ধ শাস্ত্রেও এই অমাবস্যার গুরুত্ব রয়েছে৷ এখন জেনে নেওয়া যাক ১৪২৬ সনের কৌশিকী অমাবস্যার নির্ঘণ্ট ও সময়সূচি (বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত ও গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা) মতে:
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে:
অমাবস্যা আরম্ভ:
বাংলা তারিখ: ১২ ভাদ্র ১৪২৬, বৃহস্পতিবার।
ইং তারিখ: ২৯/০৮/২০১৯।
সময়: রাত্রি ০৭টা ৫৬ মিনিট থেকে।

অমাবস্যার নিশিপালন:
বাংলা তারিখ: ১২ ভাদ্র ১৪২৬, বৃহস্পতিবার।
ইং তারিখ: ২৯/০৮/২০১৯।
অমাবস্যা শেষ:
বাংলা তারিখ: ১৩ ভাদ্র ১৪২৬, শুক্রবার।
ইং তারিখ: ৩০/০৮/২০১৯।
সময়: বিকেল ৪টে ০৭ মিনিট পর্যন্ত।
অমাবস্যার উপবাস:
বাংলা তারিখ: ১৩ ভাদ্র ১৪২৬, শুক্রবার।
ইং তারিখ: ৩০/০৮/২০১৯।
সময়: বিকেল ০৪টা ০৭ মিনিট পর্যন্ত।
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে:
অমাবস্যা আরম্ভ:
বাংলা তারিখ: ১১ ভাদ্র ১৪২৬, বৃহস্পতিবার।
ইং তারিখ: ২৯/০৮/২০১৯।
সময়: সন্ধ্যা ৬টা ৫১ মিনিট থেকে।
অমাবস্যার নিশিপালন:
বাংলা তারিখ: ১১ ভাদ্র ১৪২৬, বৃহস্পতিবার।
ইং তারিখ: ২৯/০৮/২০১৯।
অমাবস্যা শেষ:
বাংলা তারিখ: ১২ ভাদ্র ১৪২৬, শুক্রবার।
ইং তারিখ: ৩০/০৮/২০১৯।
সময়: বিকেল ৪টা ২৮ মিনিট পর্যন্ত।
অমাবস্যার উপবাস:
বাংলা তারিখ: ১২ ভাদ্র ১৪২৬, শুক্রবার।
ইং তারিখ: ৩০/০৮/২০১৯।
সময়: বিকেল ৪টা ২৮ মিনিট পর্যন্ত।

১৪ সেপ্টেম্বর (২৭ ভাদ্র) বৃহস্পতিবার অহোরাত্র থাকবে কৌশিকী অমাবস্যা। সেদিন সন্ধ্যা ঘ/৩১ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর (২৮ ভাদ্র), শুক্রবার দিবা ঘ ৬/৩০ পর্যন্ত থাকবে অমাবস্যা।

কৌশিকী অমাবস্যার মাহাত্ম্য

কথিত আছে, সাধক বামাক্ষ্যাপা ১২৭৪ বঙ্গাব্দে কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠ মহাশ্মশানে শ্বেতশিমূল গাছের তলায় সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। ধ্যানমগ্ন বামাক্ষ্যাপা সেদিন তারা মায়ের আবির্ভাব পান। এছাড়াও শোনা যায়, এই তিথিতে কৌশিকী রূপে মা তারা বিশেষ সন্ধিক্ষণে, শুম্ভ-নিশুম্ভ নামক অসুরদের দমন করেছিলেন। সেই নাম থেকেই কৌশিকী অমাবস্যা নামটা এসেছে।

কৌশিকী অমাবস্যার পৌরাণিক ইতিহাস

মা তারা হলেন দশ মহাবিদ্যার দ্বিতীয় মহাবিদ্যা। কৌশিকী তারই আরেক রূপ। মার্কণ্ডেয় পুরাণ মতে, এক সময় মহিষাসুরের অত্যাচারে দেবতারা অতিষ্ট ছিলেন। তখনই দেবী দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেন। কিন্তু এই শান্তি বেশিদিন থাকে না। শুম্ভ-নিশুম্ভের অত্যাচারে দেবতারা অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে। এরপর সকলে পার্বতীর স্মরণাপন্ন হলে, দেবতাদের রক্ষা করতে মা মহামায় তাঁর ইচ্ছাশক্তি জাগ্রত করে এক দেবীমূর্তির জন্ম দেন।

দেবী কৌশিকী অযোনিসম্ভবা ছিলেন। সেই কারণেই কৌশিকী দেবীই শুম্ভ ও নিশুম্ভকে বধ করেন। যুদ্ধকালীল সময়ে দেবী কৌশিকীর শরীর থেকে হাজারও যোদ্ধৃ মাতৃকাকুল সৃষ্ট হয় এবং তাঁরাই সমগ্র অসুরকুলকে বিনাশ করেন। এই ঘটনাটি ভাদ্র অমাবস্যায় ঘটে। তাই পরবর্তীকালে এটি কৌশিকী অমাবস্যা নামে পরিচিত হয়।

কৌশিকী অমাবস্যা নিয়ে বিশ্বাস

বিশ্বাস অনুযায়ী, কৌশিকী অমাবস্যা তিথিতে বিশেষ পুজোয় অংশগ্রহণ করে দ্বারকা নদীতে স্নান করলে জীবনের সব পাপ থেকে মুক্তি মেলে। এদিন সঠিক উপায়ে তন্দ্রক্রিয়া সম্পন্ন করলে, জীবনের সমস্ত বাঁধা-বিপত্তি কেটে যায়। ফি-বছর তাই হাজার হাজার ভক্তরা কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠে ছুটে যায়।

বাধাবিপত্তি মুক্তি পেতে কৌশিকী অমবস্যায় অবশ্যই এই কাজগুলি করুন

তন্ত্রসাধনার জন্য সাধারণত জ্যোতিষীরা অমাবস্যার রাতকেই বেছে নেন। তেমনই একটি হচ্ছে কৌশিকী অমাবস্যা। কথিত আছে, বামাখ্যাপা কৌশিকী অমাবস্যায় সিদ্ধিলাভ করেছিলেন।কৌশিকী অমাবস্যা, অন্য সব অমাবস্যার থেকে একটু আলাদা। কারণ, তন্ত্র ও শাস্ত্র মতে ভাদ্র মাসের এই তিথিটি একটু বিশেষ। তন্ত্রশাস্ত্র মতে অনেক কঠিন ও গুপ্ত সাধনা আজকের দিনে করলে আশাতীত ফল মেলে। বৌদ্ধ ও হিন্দু তন্ত্রশাস্ত্রে এই দিনের এক বিশেষ মাহাত্ম্য আছে। তন্ত্র মতে এই অমাবস্যার রাতকে তারা রাত্রিও বলা হয়। এ দিন এক বিশেষ মুহূর্তে স্বর্গ ও নরক দুইয়ের দ্বার মুহূর্তের জন্য উম্মুক্ত হয় ও সাধক নিজের ইচ্ছামতো ধনাত্মক অথবা ঋণাত্মক শক্তি নিজের সাধনার মধ্যে আত্মস্থ করে ও সিদ্ধি লাভ করে। তাই তন্ত্রসাধনার জন্য এই অমাবস্যা খুবই গুরুত্বপুর্ণ বলে মনে করা হয়। সুতরাং নীচে উল্লেখ করা কাজগুলি এদিন করলে আপনি উপকার পাবেন –

১। প্রথমত অমাবস্যার দিন আপনার বাড়িঘর খুব সুন্দর ভাবে পরিষ্কার রাখুন। ওই দিন যেন বাড়ি অপরিষ্কার না থাকে, সে দিকে নজর রাখবেন। কোনও এঁটো বাসনপত্র যেন না থাকে, সে দিকে খেয়াল রাখবেন। কোনও পুরনো, ছেঁড়া জামাকাপড় থাকলে, সেগুলি কাউকে দিয়ে দেবেন বা ফেলে দেবেন। শুধু বাড়িই নয়, বাড়ির সামনের উঠোনও পরিষ্কার রাখবেন।

২। এই অমাবস্যায় সন্ধের পর বাড়ির সদর দরজার সামনে দু’টি তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালাবেন। এর ফলে বাড়ির সমস্ত নেগেটিভ শক্তি বেরিয়ে গিয়ে পজিটিভ শক্তির আবির্ভাব ঘটবে।

৩। জীবনের সব সমস্যা, সব অসুবিধা দূর করতে এই টোটকা ব্যবহার করুন। আসন্ন কৌশিকী অমাবস্যায় সন্ধ্যাবেলায় একটি কুয়ো বা একটি গর্তে এক চামচ দুধ ঢালুন। তাতে আপনার জীবনের সমস্ত বাধাবিপত্তি দূর হয়ে যাবে।

৪। একটি শুকনো নারকেল, অর্থাৎ নারকেলের ভিতরে জল যেন না থাকে, এমন নারকেল নিয়ে তার এক দিকে ফুটো করে সে ফুটো দিয়ে চিনি পুরে দিন ভিতরে। এ বার ওই অবস্থায় নারকেলটিকে নিয়ে গিয়ে বাড়ি থেকে বেশ খানিকটা দূরে কোথাও পুঁতে দিন। লক্ষ্য রাখবেন যেন ওই ফুটোটা উপরের দিকে থাকে। আর এই কাজটি করার সময় কেউ যেন আপনাকে না দেখে।

৫। মায়ের পায়ে সিঁদুর নিবেদন করুন। কৌশিকী অমাবস্যার রাতে, মা তারার পায়ে লাল রক্ত জবা ও সিঁদুর অর্পণ করা হয়। এই কাজ অমাবস্যার দিন করলে তার সুপ্রভাব পড়বে জীবনে। বলা হচ্ছে অমাবস্যার রাতে যদি সদর দরজার কাছে একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখা হয়, তাহলে তার সুপ্রভাব পড়বে।


কৌশিকী অমাবস্যায় যা ভুলেও করবেন না

সামনেই রয়েছে কৌশিকী অমাবস্যা। ভাদ্রের শেষে এই অমাবস্যা ঘিরে বিভিন্ন সময়ে নানান ধরনের মত প্রচলিত থাকে। কথিত রয়েছে হিন্দু শাস্ত্র মতে এই সময় বিভিন্ন ধরনের তন্ত্র সাধনা সম্পন্ন হয়। এই তন্ত্র সাধনা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বহু পৌরাণিক কাহিনি উঠে আসে তারাপীঠের বুক থেকে। শোনা যায়, কৌশিকী রূপে মা তারা এই দিনের বিশেষ সন্ধিক্ষণে শুম্ভ নিশুম্ভ নামক অসুরকে দমন করেন। সেই নাম থেকেই এই দিনের তিথি কৌশিকী অমাবস্যা নামে খ্যাত। সুতরাং এদিন নীচে উল্লেখ করা এই কাজগুলো মোটেও করবেন না –


১। কৌশিকী অমাবস্যায় ভুলেও আমিষ ভোজন করতে বারণ করা হয়। শাস্ত্র মতে বলা হয়, সেই দিনে আমিষ ভোজন করলে শরীরে নেগেটিভ এনার্জি বাড়তে থাকে। আর তার ফলে এদিন কোনও ধরনের কুপ্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়। তাই শাস্ত্র মতে এই দিন নিরামিষ ভোজন করার কথা বলা হয়।

২। কৌশিকী অমাবস্যার রাতে ভুলেও বাড়ির থেকে রাতের অন্ধকারে অনেকটা দূরের কোনও স্থানে একা যাওয়া শ্রেয় নয়, বলে জানাচ্ছেন বহু শাস্ত্রবিদ। কোনও কারণে , হুঠ করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে রাতে সেই দিন কোথাও যাওয়ার আগে সচেতনতা অবলম্বন করার বার্তা দিচ্ছেন শাস্ত্রবিদরা। শাস্ত্র মতে বলা হয়, এই দিনে বহু নেগেটিভ এনার্জি তৈরি হয় অনেক সময় তন্ত্রসাধনার ফলে। যার প্রভাব পড়তে পারে ।

৩। যদি বাড়ির বাইরে বের হতে হয়, তাহলে সঙ্গে রাখুন তুলসীপাতা। কোনও কাজে সেই দিন বের হলে সঙ্গে তুলসী পাতা নিয়ে যেতে বলা হচ্ছে। তবে শাস্ত্র মতে বলা হয়, তুলসীপাতা অমাবস্যার দিন তুলতে নেই। ফলে এই পাতা আগের থেকেই তুলে নিয়ে করতে হবে। গর্ভবতী মহিলাদের এদিন বাড়ি থেকে বের হতে নিষেধ করা হয়। ফলে তাতে নেগেটিভ এনার্জিকে সরিয়ে শুভ শক্তিকে আপন করা যায়।





- Advertisement -
- Advertisement -
- Advertisement -
- Advertisement -